যশোর থেকে খান সাহেব : কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যশোর কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, গত মৌসুমে জেলায় ১২ হাজার ৭৯০ হেক্টর জমিতে আউশ ধানের চাষ হয়েছিল। এবার চাষ হয়েছে ১৭ হাজার ১৫ হেক্টর জমিতে। অর্থাৎ গত মৌসুমের চেয়ে এবার ৪ হাজার ২২৫ হেক্টর বেশি জমিতে আউশ ধানের চাষ হয়েছে। এর মধ্যে সদর উপজেলায় ১ হাজার ৪৮০ হেক্টর, শার্শা উপজেলায় ৩ হাজার ২৭০ হেক্টর, ঝিকরগাছায়
মণিরামপুর (যশোর) সংবাদদাতা : মণিরামপুরে কন্দাল ফসল উৎপাদন (মাদ্রাজী ওলকচু) প্রদর্শনীর উপর এক কৃষক মাঠ দিবস অনুষ্ঠিত হয়েছে। কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের অধীনে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর,মণিরামপুর, যশোর অফিসের তত্বাবধানে আজ উপজেলার শ্যামকূড় ইউনিয়নের ধলিগাতী গ্রামে আয়োজিত এ কৃষক মাঠ দিবসে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত
মনিরামপুর থেকে আব্বাস উদ্দীন : যশোরের মণিরামপুর উপজেলার বিভিন্ন বাসা বাড়ির ছাদে ও বাড়ির আঙিনায় শখের বশে অনেকেই বিদেশী ড্রাগন ফলের চাষ গত কয়েক বছর ধরে আবাদ করে আসছে। গত কয়েক বছরের ব্যবধানে এই ফলের সাথে অনেকেরই পরিচিতি ঘটেছে। তবে এই ফল সম্পর্কে গ্রামীণ জনপদের অনেকেরই কোন ধারনা নেই। সম্প্রতি বিদেশী ড্রাগন ফলের চাষাবাদ দেশের অনেক স্থানে বানিজ্যিকভাবে
আব্বাস উদ্দীন : যশোরের মণিরামপুর উপজেলার কাশিপুর গ্রামের শিক্ষক আকরাম হোসেনের নিজ বাড়ির খামারে পালিত ‘গ্রামীণ ষাঁড়’ নামের এঁড়ে গরুটি আসন্ন কোরবানীর ঈদকে সামনে রেখে বিক্রির জন্য দাম হাকিয়েছেন ১০ লাখ টাকা। ১০৫০ কেজি অর্থাৎ প্রায় ১ টন ওজনের এ গরুটি তার খামারের গাভীর দেওয়া বাচুর বলে দাবি করে বলেন, মাত্র তিন বছর ধরে তিনি তার নিজ খামারে এটি লালন
চৌগাছা (যশোর) প্রতিনিধি : যশোরের চৌগাছা উপজেলা যুবলীগের পক্ষ থেকে ১১টি ইউনিয়নে বিভিন্ন ফলজ ও বনজ বৃক্ষ বিতরণ করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ জুলাই) দুপুরে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এই বৃক্ষ বিতরণ করা হয়। বৃক্ষ বিতরণ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন উপজেলা যুবলীগের আহবায়ক ও চৌগাছা উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান দেবাশীষ মিশ্র জয়। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি : চলতি বোরো মৌসুমে মণিরামপুর উপজেলায় বোরো ধানের বাম্পার ফলন হয়েছে। যা অন্যান্য বছরের তুলনায় অনেক বেশি বলে সংশ্লিষ্ট কৃষি অফিস ও কৃষকদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্যে মতে এমন ধারনা করা যাচ্ছে। চলতি বছরে নমুনা শস্য কর্তনে ৩৩ শতাংশের বিঘা প্রতি প্রায় ২৭ মন এই হারে বোরো ধানের ফলন হবে বলে উপজেলা কৃষি অফিসের পক্ষ থেকে দাবি করা
বোরহানউদ্দিন (ভোলা) প্রতিনিধি : ভোলার বোরহানউদ্দিনে ক্রমশ জনপ্রিয় হয়ে উঠছে সূর্যমুখীর চাষ। এ বছর উপজেলায় সাড়ে ২৭ একর জমিতে সূর্যমুখী চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে। লক্ষ্যমাত্রা ছাড়িয়ে প্রায় ৩৩ একর জমিতে কৃষকরা সূর্যমুখীর চাষ করেছেন। গত বছর এর পরিমাণ ছিল অর্ধেক। উপজেলার ৯ টি ইউনিয়নে কৃষকরা কম-বেশী এফ-১ ও বারি সূর্যমুখী-২ জাতের সূর্যমুখীর
মধুপুর (টাঙ্গাইল) সংবাদদাতা : কৃষিমন্ত্রী ড.আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, বোরো ধানসহ সকল ধানের উৎপাদন খরচ অনেক বেশি। ধানের ন্যায্য মূল্য নিশ্চিত করতে হলে উৎপাদন খরচ কমাতে হবে, সেজন্য কৃষিকে যান্ত্রিকীকরণ করতে হবে। ধান রোপন, কাটা, মাড়াই এবং শুকানোসহ সব কাজে যন্ত্র ব্যবহার করতে হবে। আর সে লক্ষে এ বছর ভর্তুকি মূল্যে ২০০ কোটি টাকার কম্বাইন হারভেস্টার,
মণিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি : মহামারী করোনার প্রাদুর্ভাব মোকাবেলা করতে যেয়ে দেশের চলমান সংকটের কারণে সবজির পাইকার ক্রেতার অভাবে ক্ষেতেই পচে বিনষ্ট হচ্ছে মণিরামপুরের সবজি চাষী খলিলের লাল বাঁধা কপি। অনেক কষ্টে ভারত থেকে বীজ আনিয়ে সাড়ে ৬ বিঘা জমিতে গ্রীষ্মকালীন এ কপির চাষ করে চরম বিপাকে পড়েছেন তিনি। এ উপজেলায় খলিলই একমাত্র কৃষক যিনি এবারই
রহিদুল খান : পেঁয়াজ চাষিদের জন্য সুখবর নিয়ে এলেন যশোর আঞ্চলিক কৃষি গবেষণা কেন্দ্রের বিজ্ঞানীরা। এখন থেকে কৃষককে আর বীজ হিসেবে পেঁয়াজের বাল্ব বা কন্দ ব্যবহার করতে হবে না। সরাসরি বীজ বপন করেই অল্প খরচে মানসম্মত পেঁয়াজ উৎপাদন করতে পারবেন তারা। এ জন্য বিজ্ঞানীরা বিপুল পরিমাণ বীজ উৎপাদনের উদ্যোগ নিয়েছেন। আগামী মৌসুমে সহজ শর্তে কৃষকদের মাঝে এসব
মণিরামপুর যশোর থেকে আব্বাস উদ্দীন : বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশত বার্ষিকী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষ্যে যশোরের মণিরামপুর উপজেলা চেয়ারম্যান নাজমা খানম জনকল্যাণকর এক ব্যতিক্রমধর্মী অথচ হৃদয়স্পশর্যী কর্মসূচির উদ্যোগ গ্রহণ করে মানুষের মাঝে সাড়া জাগাতে সক্ষম হয়েছেন। যা দেশ-বিদেশে এক অনুকরণীয় ও অনুসরণীয় দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে পারে বলে বিভিন্ন
ভোলা থেকে নাজিবুল্লাহ : ভোলায় ক্যাপসিকাম চাষে কম খরচ ও পরিশ্রমে বেশি লাভজনক হওয়ায় আগ্রহী হচ্ছেন কৃষকরা। গত বছরের তুলনায় এই বছর চাষ হয়েছে দ্বিগুণ। এসবজি চাষ করে ভাগ্য বদলেছে অনেক চাষির চরাঞ্চলগুলোতে মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় দিন দিন বাড়ছে বিদেশি সবজি ক্যাপসিকামের আবাদ। তবে সরকারি সহযোগিতা পেলে এ চাষে বিপ্লব ঘটানো সম্ভব বলে মনে করছেন ক্যাপসিকামচাষিরা। অন্যদিকে