প্রকাশ: ৪ এপ্রিল, ২০২০ ১৪:০০ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার : জ্বর, সর্দি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে আসলে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে করোনার সিমটম না থাকলে অবশ্যই ভর্তি করা হবে বলে জানান বিভিন্ন হাসপাতালের কর্মকর্তারা।
রোববার (৫ এপ্রিল) দুপুরে রাজধানীর মগবাজার, ধানমন্ডি, কলাবাগান, সেন্ট্রালরোডের অন্তত ১০টি হাসপাতালে ঘুরে এতথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে।
ল্যাবএইড, কমফোর্ট, সমরিতা, বিআরবি গ্যাস্ট্রোলিভার, এসআইবিএল, গ্রীন লাইফ, সেন্ট্রাল, ইনসাফ বরাকাহ, কমিউনিটি, মনোয়ারা, নিউ লাইফ, হলিফ্যামেলি ও ইমপালস হাসপাতালের কর্মকর্তারা এসব কথা বলেন।
ল্যাব এইড হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. কায়সার, সোসাল ইসলামি ব্যাংকের ম্যানেজার মো. ইমরান, কমফোর্ট হাসপাতালের জিএম সেলিম সরকার, গ্রীন লাইফ হাসপাতালের কর্মকর্তা রুহুল আমিন, নিউ লাইফ হাসপাতালের মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, আমাদের এখানে যারা আসবে তাদের সবাইকেই প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। গাইনি, অর্থপেডিক, হার্টসহ অন্যান্য রোগিদের ভর্তী করা হচ্ছে। তবে রোগিই তো নাই। এরা কোথায়। করোনা না হয় আমরা ফিরিয়ে দিচ্ছি। কিন্তু অন্যদেরতো আমরা ফিরিয়ে দিচ্ছি না। প্রত্যেক হাসপাতালে রোগির পরিমান সর্বনিম্ন ৩ থেকে ৬৫ জন।
কমফোর্ট হাসপাতালের জিএম সেলিম সরকার বলেন, শনিবার রাতে অর্থপেডিক ও গাইনি অপারেশন হয়েছে। চিকিৎসক আছে। সব ধরনের সুযোগ সুবিধা নিয়ে শুধু করোনা ছাড়া সকল রোগিদের জন্য প্রস্তুত আছি আমরা।
ল্যাব এইড হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. কায়সার বলেন, রোগি আসবে কি করে, সব তো বন্ধ। কোনো রোগি নিয়ে এ্যাম্বুলেন্স আসতে চাইছে না। তারপরও রোগিরা আসলে ট্রিটমেন্ট দিয়ে ভর্তী করা হচ্ছে।
নিউ লাইফ হাসপাতালের মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, রোগিরা ভয় পাচ্ছে হাসপাতালে আসতে। সবাইকে সচেতন করতে হবে। জ্বর, সর্দি হলেই করোনা আক্রান্ত নয়। তাছাড়া অন্যান্য রোগের রোগিরাও হাসপাতালে আসতে পারে। সব হাসপাতালে করোনা রোগি নেই।