প্রকাশ: ২৭ নভেম্বর, ২০২০ ১৫:২২ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোর্টার: বস্ত্র ও পাট মন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী, বীরপ্রতীক, এমপি বলেন, “জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বপ্ন দ্রষ্টা। আর মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আধুনিক ডিজিটাল বাংলাদেশের কারিগর।"
মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ মাননীয় বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী,বীরপ্রতীক,এমপি "স্বাধীনতা পুরস্কার-২০২০" লাভ করায় আজ সকালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধে পুষ্পস্তবক অর্পণ, দোয়া ও মোনাজাতে অংশগ্রহণ শেষে তিনি এসব কথা বলেন। বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের সচিব লোকমান হোসেন মিয়া, বস্ত্র অধিদপ্তরের মহাপরিচালক দিলীপ কুমার সাহা (অতিরিক্ত সচিব), বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মোহাম্মদ আবুল কালাম, এনডিসি, তাঁত বোর্ডের চেয়ারম্যান মো: শাহ আলমসহ বস্ত্র ও পাট মন্ত্রণালয়ের উর্দ্ধতন কর্মকর্তাবৃন্দ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, “স্বাধীনতা পুরস্কার আমাকে দেশ গঠনের কাজে আরো অনুপ্রাণিত করছে। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে আজীবন কাজ করে যাব। দেশের উন্নয়ন যেন সবাই ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করি, এটাই সবার কাছে আমার কামনা ।”
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করি। বিখ্যাত ক্র্যাক প্লাটুনের একজন যোদ্ধা হিসেবে দুঃসাহসিকতার সঙ্গে বিভিন্ন সম্মুখ সমরে অংশ গহণ করেছি। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান “বীরপ্রতীক” খেতাবে ভূষিত করেছেন। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হাত থেকে খেতাব, তাঁর কন্যা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনার হাত থেকে পুরস্কার এ দুটিই আমি পেয়েছি। এ রকম ভাগ্য কার আছে? আর আমার পাওয়ার কিছু নাই।”
তিনি বলেন, “মহান স্বাধীনতা ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হয়ে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পাদনের মাধ্যমে দেশকে সোনার বাংলা গড়তে কাজ করছে সরকার ।”
এরপর মাননীয় মন্ত্রী গোপালগঞ্জে বস্ত্র অধিদপ্তরের মাধ্যমে বাস্তবায়িত শেখ রেহানা টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের কাজ পরিদর্শন করেন। প্রকল্প বাস্তবায়নের অগ্রগতি নিয়ে তদারকি করেন এবং প্রকল্পের কাজ নির্দিষ্ট সময়ে বাস্তবায়নের জন্য সংশ্লিষ্ট সকলকে নির্দেশনা প্রদান করেন।