প্রকাশ: ৩০ জানুয়ারী, ২০২০ ০০:০০ পূর্বাহ্ন
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারণা জমে উঠেছে। দেশের প্রধান দুই দল এই নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী দেয়ায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। কিন্তু শঙ্কা কাটেনি ভোটারদের। এই দুই সিটিতে নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট হওয়ায় ভোটাদের মধ্যে ভোট দেয়া নিয়ে সন্দেহ আর অবিশ্বাস দানা বেঁধেছে। এরই মধ্যে আজ (বৃহস্পতিবার) মধ্যরাতে সিটি নির্বাচনের প্রচারণার সময় শেষ হচ্ছে।
বিধি অনুযায়ী, ভোটের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি দুই সিটিতে ভোট। ওইদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হবে। ইসি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অল্পসংখক বিজিবি মাঠে টহল দেবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবুল কাসেম বলেন, বিজিবির সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকেই বিজিবি সদস্যরা মাঠে থাকবেন। শুধু তারাই নয়, এদিন থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটও মাঠে থাকবেন। প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং দুইটি ওয়ার্ডের জন্য একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট থাকছেন।
আবুল কাসেম বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারবেন। এরপর যদি কোনো প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারণা চালায় সেক্ষেত্রে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন।
ইসি সূত্র জানায়, ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৬৫ প্লাটুন বিজিবি মাঠে থাকবে। তারা ভোটের আগে ও পরে মোট চারদিন দায়িত্ব পালন করবেন। এবারের নির্বাচনে সব বাহিনী মিলে মোট ৫০ হাজারের মতো ফোর্স নিয়োজিত থাকবে।
ভোটের দুইদিন আগে ৩০ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চার দিনের জন্য দায়িত্ব পালন করবে মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স। দুই সিটির ভোটকে সামনে রেখে ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন’ সংক্রান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মোট সাধারণ ওয়ার্ড সংখ্যা ৫৪টি ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড ১৮টি। এই সিটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন। এখানে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র রয়েছে এক হাজার ৩১৮টি ও ভোটকক্ষের সংখ্যা সাত হাজার ৮৪৬টি।
দক্ষিণ সিটিতে মোট সাধারণ ওয়ার্ড ৭৫টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড ২৫টি। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র রয়েছে এক হাজার ১৫০টি এবং ভোটকক্ষ ৫৫৮৮টি।
সিটি নির্বাচনের প্রচারণা শেষ আজ
নিউজ ডেস্কঃ ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের প্রচারণা জমে উঠেছে। দেশের প্রধান দুই দল এই নির্বাচনে মেয়র প্রার্থী দেয়ায় নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে। কিন্তু শঙ্কা কাটেনি ভোটারদের। এই দুই সিটিতে নির্বাচনে প্রথমবারের মতো ইভিএমে ভোট হওয়ায় ভোটাদের মধ্যে ভোট দেয়া নিয়ে সন্দেহ আর অবিশ্বাস দানা বেঁধেছে। এরই মধ্যে আজ (বৃহস্পতিবার) মধ্যরাতে সিটি নির্বাচনের প্রচারণার সময় শেষ হচ্ছে।
বিধি অনুযায়ী, ভোটের ৩২ ঘণ্টা আগে প্রচারণায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ১ ফেব্রুয়ারি দুই সিটিতে ভোট। ওইদিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ হবে। ইসি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে অল্পসংখক বিজিবি মাঠে টহল দেবে।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. আবুল কাসেম বলেন, বিজিবির সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকেই বিজিবি সদস্যরা মাঠে থাকবেন। শুধু তারাই নয়, এদিন থেকে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটও মাঠে থাকবেন। প্রতিটি ওয়ার্ডের জন্য একজন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট এবং দুইটি ওয়ার্ডের জন্য একজন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট থাকছেন।
আবুল কাসেম বলেন, বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারবেন। এরপর যদি কোনো প্রার্থী নির্বাচনী প্রচারণা চালায় সেক্ষেত্রে জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটরা তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবেন।
ইসি সূত্র জানায়, ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৬৫ প্লাটুন বিজিবি মাঠে থাকবে। তারা ভোটের আগে ও পরে মোট চারদিন দায়িত্ব পালন করবেন। এবারের নির্বাচনে সব বাহিনী মিলে মোট ৫০ হাজারের মতো ফোর্স নিয়োজিত থাকবে।
ভোটের দুইদিন আগে ৩০ জানুয়ারি থেকে ১ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চার দিনের জন্য দায়িত্ব পালন করবে মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স। দুই সিটির ভোটকে সামনে রেখে ‘আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী মোতায়েন’ সংক্রান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে এ তথ্য জানানো হয়।
উল্লেখ্য, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে মোট সাধারণ ওয়ার্ড সংখ্যা ৫৪টি ও সংরক্ষিত ওয়ার্ড ১৮টি। এই সিটিতে মোট ভোটার সংখ্যা ৩০ লাখ ১০ হাজার ২৭৩ জন। এখানে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র রয়েছে এক হাজার ৩১৮টি ও ভোটকক্ষের সংখ্যা সাত হাজার ৮৪৬টি।
দক্ষিণ সিটিতে মোট সাধারণ ওয়ার্ড ৭৫টি এবং সংরক্ষিত ওয়ার্ড ২৫টি। এখানে মোট ভোটার সংখ্যা ২৪ লাখ ৫৩ হাজার ১৯৪ জন। সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্র রয়েছে এক হাজার ১৫০টি এবং ভোটকক্ষ ৫৫৮৮টি।